1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
কেশবপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ - Khulnar Khobor
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
মোল্লাহাটে রাজপাট গ্রামে তিন কিশোরীকে ধর্ষনের অভিযোগ: দিঘলিয়ায় মেহেগুনী গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল হায়দার মোল্লার যশোর অভয়নগর আওয়ামীলীগের মশাল মিছিলের ঘটনায় আটক এক ফেসবুকে পোস্ট মনে হয় বহিষ্কার হয়ে গেলাম, যাই হোক আমি আনন্দিত যশোরে ভয়াবহ ছুরিকাঘাতে বড় ভাই জখম দ্রুত ঢাকায় স্থানান্তর বাংলাদেশে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি করতে পারে- গবেষণা অনুযায়ী, গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় একটি গোপন ফল্ট রয়েছে ভূমিকম্প যেতে না যেতেই চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় খুলনা মহানগর যুব অধিকার পরিষদের আংশিক কমিটি এক বছরের জন্য অনুমোদন তেরখাদার চিত্রা মহিলা ডিগ্রী কলেজে কৃতি শিক্ষার্থী ও নবীন ছাত্রীদের সংবর্ধনা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ছাত্র গণজমায়েতে-মিয়া গোলাম পরওয়ার দি খ্রীষ্টিয়ান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড, খুলনার ২৭ তম বার্ষিক সাধারণ সভা গাবুরা গাইনবাড়ি হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র নির্যাতন ও হুজুরকে জড়িয়ে চক্রান্তের অভিযোগে মানববন্ধন কেশবপুরে “ধানের শীষ”-এর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টির লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু মোল্লাহাটে এমপি মনোনীত প্রার্থী মোল্লা মজিবর রহমান শামীমের সাথে স্থানীয় সাংবাদিকদের এক মতবিনিময় সভা যশোরের কেশবপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিন্টুর আর নাই মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করলেন – মোঃ জুলফিকার আলী যথাযোগ্য মর্যাদায় নৌঅঞ্চলসমূহে সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৫ উদ্‌যাপন তেরখাদার ৫ নং ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত দিঘলিয়ায় বিএনপি–জাপা থেকে অর্ধশতাধিক কর্মীর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান।

কেশবপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৯৫ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ,যশোর জেলা প্রতিনিধি || দেশের বিভিন্ন স্থানে বৈশম্য মুক্ত বাংলাদেশ, স্বস্তিতে বাঁচতে চাই, বাংলাদেশের অধিকাংশ জেলার বিভিন্ন স্থানে হিন্দু মন্দির ও বাড়ীঘর ভাংচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, হিন্দু মা-বোন, ভাইদের নির্যাতন, হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার (১২ আগস্ট) বিকেলে সংখ্যালঘু সংরক্ষণ অধিকার কেশবপুর কমিটির আয়োজনে কেশবপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কেশবপুর ত্রিমোহীনী মোড়ে রাস্তার উপর ওই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে হাজার-হাজার নারী- পুরুষ অংশ নেন। এসময় আট দফা দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, সংখ্যালঘু অধিকার সংরক্ষণ কেশবপুরের সমন্নয়ক তাপস পাল, গৌরব অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, শিবাজী বসু, চিরঞ্জিত, দিপু দাস, অভিজিৎ সিংহ, সুজিত দাস, সুমন মজুমদার, বিপ্র সাহা, কৃষ্ণ ঘোষ, রিতম দে, সৌরভ দাস, অয়ন দাস, শ্রাবন্তী দাস, বিশাল সেন প্রমূখ।

আট দফা দাবীগুলো হলো,

১। গত কয়েকদিনে দেশব্যাপী সংখ্যালঘুদের ওপর ভাঙচুর, লুটপাট নির্যাতনের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তপূর্বক দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা এবং নিরীহ সংখ্যালঘু ব্যবসায়ী ও জনসাধারণকে যথোপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান।
২। সীমান্ত সংলগ্ন যেসব অঞ্চলের মানুষের ঘরবাড়ি ছেড়ে সীমান্তে চলে যাওয়ার তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তাদের উপযুক্ত নিরাপত্তা ও সম্মানের সহিত নিজ ঘরে ফিরিয়ে আনা। প্রয়োজনবোধে সরকারি উদ্যোগে তাদের গৃহ নির্মাণ ও পূনর্বাসন করা।
৩। হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে পূর্ণাঙ্গ রূপে হিন্দু ফাউন্ডেশন হিসেবে নিবন্ধন এবং তার সামগ্রিক কর্মপরিসর ও অর্থবরাদ্দ বৃদ্ধি করে, কোনো প্রকার দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ব্যক্তি ব্যতীত নিরপেক্ষ ও সনাতনীদের প্রকৃত শুভচিন্তক ব্যক্তিদের দ্বারা পুনর্গঠন।
৪। সরকারের সকল পর্যায়ে সংখ্যালঘুদের যথাযথ প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
৫। ” বিদ্যমান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ন্যায় পৃথক, স্বতন্ত্র “জাতীয় সংখ্যালঘু সুরক্ষা কমিশন” গঠন, যা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা, নির্যাতনের ঘটনাগুলো নথিবদ্ধ করে আইনি প্রক্রিয়ায় সহায়তাপূর্বক ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে সাহায্য করবে।
৬। সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় স্থাপনায় বিশেষ নিরাপত্তা প্রদান এবং আক্রমণের ঘটনায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ। পরিস্থিতি পূর্ণরূপে স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনীকে এই ব্যাপারে দায়িত্ব প্রদান।
৭। বিশেষ “সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন” প্রণয়নের মাধ্যমে বিশেষ গুরুত্বের সাথে সংখ্যালঘুদের মন্দির, ঘরবাড়ি, প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাটের দ্রুততম সময়ে বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি গ্রহণ।
৮। সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও উৎসব নির্বিঘ্নে যথাবিধি পালন হওয়ার ব্যাপারে উপযুক্ত নিরাপত্তার নিশ্চয়তা প্রদান।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।