1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলামসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা - Khulnar Khobor
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
শহিদ হাদির জানাজার সময় পরিবর্তন হয়ে বেলা দুইটায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ্যডভোকেট আজমল হোসেন বাচ্চুর পক্ষে মতবিনিময় ও দোয়া অনুষ্ঠান নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে উদ্বোধন হলো স্প্রিং-২০২৬ এর এ্যাডমিশন ফেয়ার পাইকগাছায় ধানের শীষের প্রার্থী বাপ্পী’কে বিজয়ের লক্ষ্যে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির মতবিনিময় সভা  ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ ও গায়েবানা জানাজা খুলনার আড়ংঘাটায় সাংবাদিক কে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। কেশবপুরে কালব’র বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় নারীদের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দিঘলিয়ায় নাশকতা মামলায় যুবলীগ নেতা আটক নওগাঁর মান্দায় এক রাতে তিন দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি নিরব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কয়রায় আদালতের রায়ে জিম্মায় দেয়া ধান কেটে নিল মামলার বাদী গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝুমঝুমপুর এলাকায় যুবকের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধার নওগাঁর মান্দায় রাস্তার কার্পেটিং কাজে অনিয়মের অভিযোগ। যথাযোগ্য মর্যাদায় নৌ অঞ্চলসমূহে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদ্‌যাপিত কেশবপুরে মহান বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন খুলনা মহানগরী জামায়াতের যুব বিভাগের বিজয় র‌্যালি আরডিএম ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে বিজয় দিবস উদযাপন স্বাধীনতা রক্ষার লড়াইয়ে ঐক্য অপরিহার্য-হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল

কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলামসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৭৪ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ, কেশবপুর, যশোর || বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিট ও ছুরিকাঘাতে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় যশোর-৬ কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলাম (খন্দকার আজিজ)-সহ ২০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক কেশবপুর পৌরশহরের আলতাপোল গ্রামের আব্দুস সালাম বিশ্বাসের ছেলে মিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই মামলাটি করেছেন। মামলার প্রধান আসামি হলেন, উপজেলার ব্রহ্মকাটি গ্রামের মৃত রফিক খন্দকারের ছেলে কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলাম (৩০)।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবদিয়া গ্রামের দবির হোসেনের ছেলে কবির হোসেন (৩২) একই গ্রামের বাবুল গাজীর ছেলে টিপু সুলতান (২৬), ব্রহ্মকাটি গ্রামের এমপির আপন ভাই শরিফুল ইসলাম (৩৫), একই গ্রামের জহুর মোড়লের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (২৮), লতিফ গাজীর ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৫), তবিবর রহমানের ছেলে তুষার (২৬), আঃ রহমান গাজীর ছেলে জামির হোসেন (৩০), আলতাপোল (উপজেলা অফিস পাড়ার) মৃত জাহাঙ্গীর কবীরের ছেলে সৌরভ হোসেন (৩২), বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাসান (৩০), খতিয়াখালি গ্রামের অধ্যয়িত দাসের ছেলে শ্রীকান্ত দাস (২৭), ব্যাসডাঙ্গা গ্রামের নিজামুউদৌল্লার ছেলে তানজিম (৩০), পারভেজ (২৭), লক্ষীনাথকাটি গ্রামের আলাউদ্দীন দপ্তরীর ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৪), বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের রাজার ছেলে আশিক (২৭), একই গ্রামের দিপু দাসের ছেলে সুজন দাস (২৮), পাথরা গ্রামের হালিমের ছেলে পারভেজ (২৬), সাহাপাড়ার কার্ত্তিক সাহার ছেলে প্রান্ত সাহা (২৬), মাগুরাডাঙ্গা গ্রামের মারুফ হোসেন (২২) ও চিংড়া গ্রামের তুহিন রেজা (২০) সহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০/৩০ জন।

থানার মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্ব-ঘোষিত কর্মসূচির আলোকে গত ৪ আগস্ট দুপুর অনুমান ২:৩০ ঘটিকার সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজ মাঠে আসতে শুরু করেন। এমতাবস্থায় কেশবপুরের এমপি আজিজুল ইসলামের নির্দেশক্রমে পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল আসামিরা বেলা অনুমান ২.৫০ ঘটিকার সময় পরস্পরায় কলেজ মাঠে মূল ভবনের সামনে গিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করেন। ওইসময় হাসান ও তানজিমের হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মিরাজুল ইসলামকে খুন করার উদ্দেশ্যে আঘাত করতে গেলে সাথে থাকা ছাত্রনেতা অহিদুর রহমান অন্তু বাধা দিলে তার ডান হাতের তালুতে লেগে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়।

হামলাকারী তরিকুল ইসলামের হাতে থাকা চাইনিজ কুড়াল দিয়ে সঙ্গীয় আব্দুল হালিম অটল বিশ্বাসের মাথায় আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে এবং পারভেজ ও পারভেজের হাতে থাকা রাম দা দিয়ে আন্দোলনে থাকা সাহেদ আলী, মাছুম, মিরাজ ও পলাশের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কাটা রক্তাক্ত জখম করে। এছাড়াও অন্যান্য আসামিরা লোহার রড়, বাঁশের লাঠি, হাতুড়ি দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে। ওইসময় এলাকাবাসী ও ছাত্র-জনতারা ছুটে আসলে সকল আসামিরা বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও খুন জখমের হুমকি-ধামকি প্রদান করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওইসময় ছাত্র-জনতা আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন এবং পলাশের শরীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে তিনি বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। চিকিৎসার পর সুস্থ্য হয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে কেশবপুর থানায় একটি মামলা করেন। থানার মামলা নং-৭।

এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল আলম বলেন, মারপিঠের ঘটনার পর থেকে সকল আসামিরা এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।