1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
কেশবপুরে বৌমা-শাশুড়ি সমাবেশ: ১০১জন সেরা বৌমা-শাশুড়ির মাঝে শাড়ি বিতরণ তেরখাদায় স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র বিতরণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পাইকগাছায় অসুস্থ গরীবদের জন্য জিয়া প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারের দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প লোহাগড়ায় বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান কচির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগর গাবুরায় ফ্রিজে রক্ষিত ৩ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করেছে বন বিভাগ কেশবপুর শিশু ও জেনারেল হাসপাতালে মিলনমেলা এবং ডায়াবেটিক কর্নার উদ্বোধন স্বৈরাচার পালিয়ে গিয়েও দেশকে অস্থির করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ডা. শফিকুর রহমান নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর’ স্লোগানে মুখরিত কয়রা এদেশের মাটিতেই স্বৈরাচারের বিচার হবে; খুলনার পাইকগাছার পথসভায় ডা.শফিকুর রহমান গভীর রাতে সচিবালয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ছয় ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশের অভিযানে অন লাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্ট সুমন আটক ঝিকরগাছায় বিএনপির ওয়ার্ড সমাবেশ অনুষ্ঠিত বড়দিনের ছুটি থাকাই বেনাপোলে আমদানি রপ্তানি বন্ধ শার্শায় যুবলীগের কুখ্যাত সন্ত্রাসী উজ্জল অস্ত্র সহ আটক নগরীর কাষ্টমঘাটে সৈকত নামে যুবক গুলিবিদ্ধ ১ লা জানুয়ারি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, চলবে না যেসব ফোনে মহানগর ডিবি পুলিশের অভিযানে একাধিক মামলার আসামী জাকিরসহ পাঁচ জনকে গ্রেফতার গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে খুলনার বিভাগীয় কমিশনারের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে নারী ও পুরুষদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জীবিকা অর্জন করতে হয় বাগেরহাটে জ্যাকেট কিনে রয়েল এনফিল্ড পেলেন ব্যবসায়ী ফরিদ

উপকূলে ৩০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও ‘এনজিও’

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৫৭ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ ফয়সাল হোসেন,কয়রা প্রতিনিধি // সুন্দরবন বেষ্টিত বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ খুলনার উপকূলীয় কয়রা উপজেলার স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকের প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘আলো ফাউন্ডেশন’নামের একটি কথিত বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) বিরুদ্ধে।

সংস্থাটির ব্যবস্থাপকসহ চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কয়রার আদালতে মামলা ও কয়রা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন একাধিক গ্রাহক।

ভুক্তভোগী গ্রাহক ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে,গত অক্টোবরে কয়রা বাজার দক্ষিণ মদিনাবাদ আবু মুছা সরদারের বাড়ির দ্বিতীয় তলার দুটি কক্ষ ভাড়া নেন খলিলুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে আলো ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপক পরিচয় দেন। সেখানে সংস্থাটির একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন।এরপর ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। সেখানে নাজিম,রাজু ওরফে সুজন আলীকে কর্মকর্তা ও এলাকার সুষমা ও খাদিজাসহ বেশ কয়েকজনকে টাকার বিনিময় মাঠকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন খলিলুর রহমান ।কথিত খলিলুর রহমান ও তার সহযোগীদের বাড়ির সন্ধান এখোনো মেলিনি।

অনুসন্ধান ও ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, খলিলুর রহমান ও তার দুই সহযোগী মিলে এলাকার মাঠকর্মীদের দিয়ে কয়রা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৫ শতাধিক লোককে ১২০ টাকার বিনিময়ে গ্রাহক করেন। তারা সদস্যদের মধ্যে ঋণ বিতরণ করবেন বলে ঘোষণা দেন। এজন্য ঋণ প্রাপ্তির আগে ঋণ গ্রহীতাদের প্রতি লাখে ১০ হাজার টাকা সঞ্চয় করতে হবে বলে শর্ত জুড়ে দেন। এতে গ্রামের সহজ-সরল অভাবী মানুষেরা ওই শর্ত পূরণের জন্য ঋণ প্রাপ্তির আশায় লাখ প্রতি ১০ হাজার টাকা কথিত ওই এনজিওতে সঞ্চয় হিসেবে জমা রাখেন।কিন্তু গত ১০ ডিসেম্বর কাউকে কিছু না জানিয়ে ওই তিনজন পালিয়ে যান।

বিষয়টি জানাজানি হলে ১২ডিসেম্বর একাধিক গ্রাহক সংস্থাটির কার্যালয়ে এসে ভিড় করেন। তাঁরা সংস্থাটির কক্ষগুলো তালাবদ্ধ দেখতে পান। ওই তিনজনের মুঠোফোন নম্বরও বন্ধ পান।এ ব্যাপারে উপজেলা সদরের জয়নাল বলেন ১ লক্ষ টাকা ঋণ দেবে বলে আমার ১২০০০ হাজার টাকা নিয়ে এনজিওটি পালিয়ে গেছে। একই গ্রামের সিরাজুল বলেন আমার ৫০ হাজার দেবে বলে ৫০০০ নিয়েছে।

উপজেলার উত্তর বেদকাশি গ্রামের আমেনা বেগম বলেন,তাঁর কাছ থেকে রসিদের মাধ্যমে ১০ হাজার ৫২০ টাকা আমানত নিয়েছেন সংস্থাটির লোকজন।পরে তিনি জানতে পারেন, প্রতারণা করে তাঁদের টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন তাঁরা। ধারকর্জ করে ওই টাকা আমানত রেখেছিলেন। টাকা ফেরত না পেলে সর্বস্বান্ত হতে হবে।এ অবস্থায় তিনি কার কাছে গেলে সাহায্য পাবেন তিনি বুঝতে পারছেন না।আলো ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপক খলিলুর রহমানের এবং তাঁর ওই দুই সহকর্মীর মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।

কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবি এম এস দোহা (বিপিএম) বলেন, গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি তিনি জেনেছেন। তাদের খুঁজতে আইনের আওতায় আনতে চেষ্টা চলছে। তিনি প্রতারকদের সন্ধান দিতে সকলের সাহায্য কামনা করেন।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।