শরিফুল ইসলাম // খুলনায় কমেছে তাপমাত্রা, সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।আজ রোববার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় খুলনায় ১৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা এবং ৮৩ শতাংশ বাতাসের আর্দ্রতা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানান আবহাওয়া অফিস।
এদিকে শীতের কারণে শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগীর সংখ্যা।শীতের প্রভাবে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষেরা পড়েছে বিপাকে।
আজ থেকে শুরু হয়েছে মাঘ মাস। কথায় আছে, মাঘের শীত বাঘের গায়ে।শীত মুলত পৌষ আর মাঘ মাস। এই দুই মাসের শেষেই আম গাছে মুকুল আসে। কিন্তু এবার খানিকটা আগেই পৌষের মাঝামাঝি আর মাঘের শুরুতে খুলনার অনেক আম গাছে আসতে শুরু করেছে মুকুল। আগাম এই মুকুলে আম চাষিদের মনে আশার প্রদীপ জ্বলে উঠেছে।
তবে আগাম মুকুল দেখে আম চাষিরা অনেকে খুশি। কৃষি বিভাগের মতে, শীত বিদায় নেওয়ার আগেই আমের মুকুল আসা ভালো নয়। কারণ এখন ঘন কুয়াশা পড়লে গাছে আগেভাগে আসা মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।
খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ পরিচালক মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, কিছু আম গাছে আগাম মুকুল এসেছে। শীতে আমের মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। মূল ক্ষতি করে কুয়াশা। এ কারণে মুকুল রক্ষায় চাষিদের গাছ পরিচর্যায় গুরুত্ব ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কুয়াশার কারণে এক ধরনের ফাঙ্গাস সৃষ্টি হয়। তাতে মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই নিয়মিত স্প্রে করতে বলা হয়েছে।
তবে আবহাওয়া অফিস বলছে আগামি দুইদিন কুয়াশা ও শীতের প্রকোপ থাকবে।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।