1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
নগরীর মশিউর রহমান বিপনি-বিতানে ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে (জুয়েল-আলম) পরিষদের নির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণ রামপালে বন্ধ হলো যাত্রাপাল ও জুয়ার আসর পাইকগাছায় খাসখাল উদ্ধারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত কক্সবাজারে খুলনার সাবেক কাউন্সিলর টিপুকে গুলি করে হত্যা লোহাগড়ায় থানার সামনে স্বর্ণের দোকানের দেওয়াল ভেঙ্গে দুর্ধর্ষ চুরি পাইকগাছায় ১শ বছরের চলাচলের রাস্তা বন্ধ অবরুদ্ধ তিন পরিবার  বিআইডব্লিউটিএ’র অনুমোদিত কাচারিঘাটে আজ স্বস্তির নিঃশ্বাস খুলনায় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার খুলনায় ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা বাগেরহাটে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষে আহত ২০, ৮টি ঘরে আগুন,লুটপাট খুলনায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নগর ও জেলা সম্মেলন বৃহস্পতিবার রামপালে জুয়া ও যাত্রাপালা আসর বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল কেশবপুরে অজ্ঞাতনামা এক বৃদ্ধের মৃতদেহ উদ্ধার লন্ডনে খালেদা জিয়া,দীর্ঘ ৭ বছর মা-ছেলের আবেগঘন মুহূর্ত কয়রায় ঘুগরাকাটি বাজারের সরকারি জায়গা দখলের অভিযোগ মোংলায় কোস্ট গার্ডের অভিযান ১১’কেজি হরিণের মাংস’সহ আটক -৬ উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ছেড়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নগর ঘাটের ইজারা দখল নিয়ে মারপিট দিঘলিয়া প্রশাসনের উদ্যোগে এতিম ও আশ্রয়ন প্রকল্প বসবাস ব্যক্তিদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ  দিঘলিয়ায় খাল খনন ও সুফল ভোগিদের সাথে মতবিনিময় সভা

কোরবানির গুরুত্ব ও তাৎপর্য

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ২৭৫ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর || ইসলাম ফিতরাতের ধর্ম  বলে মানবিক এই চাহিদাকে আরো বেশি সম্মান করে বছরে দুটি ঈদ ‘ঈদুল ফিতর’ ও ‘ঈদুল আযহা’ আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে দান করেছেন। এর জন্য পহেলা শাওয়াল এবং ১০ জিলহজ্ব এই দুটি দিনকেই ইসলাম বেছে নিয়েছে। দুই ঈদ প্রতি বছর এমন দুটি দিনকেই কেন্দ্র করে আসে, যখন মুমিন মুসলমানগণ সম্মিলতভাবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত সম্পন্ন করে। ঈদুল ফিতর সেই সময় আসে যখন মুমিনগণ পুরো একটি মাস সিয়াম সাধনার মাধ্যমে কাটিয়ে দেয়। আর ঈদুল আযহা তখন উদযাপন করা হয়, যখন হজ্জের মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত সম্পন্ন করা হয় লাখো কোটি মুসলমানগণ আরাফার ময়দানে ক্ষমা প্রার্থনা করে একটি নবজীবন লাভ করে। আর হজ্জে অংশ নিতে না পারা মুসলমানগণ কুরবানি করে ত্যাগের মহিমায় আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে।

কুরবানি শব্দটি কোরবান থেকে এসেছে। এর অর্থ নিকটবর্তী হওয়া। কুরবানি বলতে এমন ইবাদতকে বোঝানো হয়, যার দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি, রাজি খুশি এবং নৈকট্য অর্জন করা যায়। হজরত নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, আমি আপনাকে হাউসে কাউছার দান করেছি, তার শুকরিয়াস্বরূপ আপনি নামাজ পড়ুন এবং কুরবানি করুন।’ (সুরা কাওসার) কুরবানি সম্পর্কে হজরত মিখজাফ ইবনে সালীম (রা.) বলেন, আমি হজরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আরাফার ময়দানে দাঁড়িয়ে সমবেত লোকদেরকে সম্বোধন করে একথা বলতে শুনেছি-‘হে লোক সকল! তোমারা জেনে রাখ যে, প্রত্যেক সামর্থ্যবান পরিবারের ওপর প্রত্যেক বছরই কুরবানি করা কর্তব্য আর যার সামর্থ্য নেই তাদের ওপর কুরবানি কর্তব্য নয়। কারণ আল্লাহতায়ালা কারো ওপর এমন কোনো কাজের দায়িত্ব চাপিয়ে দেন না, যা তার সাধ্যের বাইরে।’ কুরবানি করা বড় সওয়াবের কাজ। সুতরাং যাদের সার্মথ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি করে না, তাদের চেয়ে বড় হতভাগা নির্লজ্জ আর কেউ নেই। হাদিসে বর্ণিত আছে, নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি করল না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের কাছেও না আসে।

কুরবানীর তাৎপর্য কী?

রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কোরবানী করা এটা তোমাদের ধর্মীয় পিতা হজরত ইব্রাহীম (আ.)-এর সুন্নাত। সাহাবায়ে কেরাম আবার আরজ করলেন, এতে আমাদের জন্য কী সওয়াব রয়েছে? নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া  সাল্লাম বললেন প্রত্যেকটি পশমের বিনিময়ে একটি করে সওয়াব হবে। আর কুরবানির দিন আল্লাহতায়ালার নিকট পশু জবাই অপেক্ষা অন্য কোনো আমল বেশি পছন্দনীয় নয়। কিয়ামতের দিন কুরবানিকৃত প্রাণী ও তার লোম খুর ও শিংহসহ উপস্থিত হবে। কুরবানিকৃত পশুর রক্ত মাটিতে পড়ার আগেই তা আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যায়। কুরবানি একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং নৈকট্য হাসিলের জন্যই করা হয়। মহান আল্লাহতায়ালার পরিপূর্ণ আনুগত্য প্রদর্শন, তাকওয়া হচ্ছে কুরবানির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

কুরবানি একটি বড় ইবাদত। প্রকৃতপক্ষে এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর কাছে পৌঁছতে সক্ষম হয়। মনের সমস্ত চাহিদাকে আল্লাহর কাছে পেশ করে তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করা।

কুরবানির ইতিহাস:

আল্লাহর আদেশে হজরত ইবরাহীম (আ.) সে ইতিহাসের সূচনা করেছেন। তিনি আল্লাহর হুকুমের সামনে নিজের সর্বস্ব বিলীন করতে দ্বিধাবোধ করেননি। পরবর্তী জাতির জন্য রেখে গেছেন অনুসরণীয় স্মৃতি। আমাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালার হুকুমের আনুগত্য কীভাবে করতে হয়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) আল্লাহর হুকুম পালনার্থে কলিজার টুকরা সন্তানকে কোরবানী করার জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলেন।এবং তার পুত্রের পরিবর্তে সেখানে পশু কুরবানি হয়ে যায়। পিতাপুত্রের পূর্ণ আনুগত্যের মাঝে পরবর্তী লোকদের জন্য রয়েছে বহু শিক্ষাণীয় বিষয়। যা প্রত্যেক বিবেকবান মানুষের কাছে পরিষ্কার। আনুগত্যের এই ধারাকে কেয়ামত পর্যন্ত চালু রাখার জন্য আমাদের ওপর বছরে একবার পশু কোরবানীর বিধান রাখা হয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।