1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
কক্সবাজারে খুলনার সাবেক কাউন্সিলর টিপুকে গুলি করে হত্যা লোহাগড়ায় থানার সামনে স্বর্ণের দোকানের দেওয়াল ভেঙ্গে দুর্ধর্ষ চুরি পাইকগাছায় ১শ বছরের চলাচলের রাস্তা বন্ধ অবরুদ্ধ তিন পরিবার  বিআইডব্লিউটিএ’র অনুমোদিত কাচারিঘাটে আজ স্বস্তির নিঃশ্বাস খুলনায় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার খুলনায় ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা বাগেরহাটে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষে আহত ২০, ৮টি ঘরে আগুন,লুটপাট খুলনায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নগর ও জেলা সম্মেলন বৃহস্পতিবার রামপালে জুয়া ও যাত্রাপালা আসর বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল কেশবপুরে অজ্ঞাতনামা এক বৃদ্ধের মৃতদেহ উদ্ধার লন্ডনে খালেদা জিয়া,দীর্ঘ ৭ বছর মা-ছেলের আবেগঘন মুহূর্ত কয়রায় ঘুগরাকাটি বাজারের সরকারি জায়গা দখলের অভিযোগ মোংলায় কোস্ট গার্ডের অভিযান ১১’কেজি হরিণের মাংস’সহ আটক -৬ উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ছেড়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নগর ঘাটের ইজারা দখল নিয়ে মারপিট দিঘলিয়া প্রশাসনের উদ্যোগে এতিম ও আশ্রয়ন প্রকল্প বসবাস ব্যক্তিদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ  দিঘলিয়ায় খাল খনন ও সুফল ভোগিদের সাথে মতবিনিময় সভা বাংলাদেশ আ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন কেশবপুরে (পিটিএফ)-এর আয়োজনে ৫ শতাধিক রোগী পেল ফ্রি মেডিকেল সেবা খুলনা সংবাদপত্র পরিষদের সাথে বিএনপি’র মতবিনিময়

নিষেধাজ্ঞার আগেই মাইকিং করে ইলিশ বিক্রির ধুম

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২০ বার শেয়ার হয়েছে

ইমরুল ইসলাম ইমন,খুলনা প্রতিনিধি || একটু পরেই নিষেধাজ্ঞ প্রজ্ঞাপন/ঘোষণার পর থেকেই সারা দেশের মতো, খুলনায় মাইকিং করে ইলিশ বিক্রি,দাম শুনে হতাশ ক্রেতারা মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণ,বাজারজাতকরণ,পরিবহন ও মজুতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ হচ্ছে। তাই শেষ মুহূর্তে খুলনায় ইলিশ বিক্রি হচ্ছে মাইকিং করে। বাজারে অন্যান্য দিনের চেয়ে ইলিশের সরবরাহ বেশি থাকলেও কমেনি দাম। মাইকিং শুনে ক্রেতারা এগিয়ে আসলেও দাম শুনে কেউ কেউ ফিরছেন খালি হাতে। আবার অনেকেই ফিরছেন অন্যান্য মাছ নিয়ে।

মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে,শনিবার ১২ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে আগামী ০৩ রা নভেম্বর পর্যন্ত মা ইলিশ সংরক্ষণে ইলিশ আহরণ,পরিবহন,বাজারজাতকরণ,মজুদে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। তাই ভোজন ভিলাসী মানুষ শেষ মুহূর্তে ইলিশের স্বাদ নিতে খুলনার বাজারগুলোতে ভিড় করছেন। যাদের সামর্থ্য আছে তারা কিনছেন। আবার অনেকেই দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ মাছ না কিনেই খালি হাতে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকেই আবার ইলিশের স্বাদ অন্য মাছে মেটাচ্ছেন।

নগরীর ময়লাপোতা সান্ধ্য বাজারের মাছ ব্যবসায়ী বাপ্পি বলেন, ভারতে এলসি বন্ধ। বাজারে ইলিশের আমদানি বেশি। তাই গত কয়েকদিনের তুলনায় মাছের দাম কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কম। দেড় কেজি সাইজের ইলিশ ২৪০০ থেকে ২৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ১ কেজি সাইজের ইলিশ ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা, ৫০০ গ্রাম সাইজের প্রতি কেজি ইলিশ ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকা এবং জাটকা ইলিশ ৫০০ থেকে ৬০০, থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করছি।
ইলিশ বিক্রেতা বাপ্পি ইসলাম বলেন, শেষ মুহূর্তে এলসি বন্ধ থাকায় আজ খুলনার বিক্রেতারা কিছু ইলিশ পেয়েছে। ইলিশের আমদানি বেশি হলে ও দাম কমেনি। অনেকেই ইলিশ কিনতে দোকানে ভিড় করছেন, কিন্তু সাধ থাকলেও দাম সাধ্যের বাইরে থাকায় অনেকেই কিনছেন অন্য মাছ।
বাজারের বাইরের সড়কে ফুটপাতে মাছ বিক্রেতা আক্তার মোল্লা ফরিদ বলেন, বড় মাছের দাম অনেক। অনেকের ছোট মাছের দিকে ঝোঁক বেশি।

নগরীর বসুপাড়ার বাসিন্দা এস এম আকবর আহমেদ বলেন, বিক্রেতাদের মাইকিং শুনে বাজারে এসেছি। ব্যবসায়ীরা বড় ইলিশ ৫০০ টাকা করে বললেও কাছে গিয়ে দেখা যায় মাছের আকার ছোট। আধাঘণ্টা ধরে বাজারে ঘুরে দুই কেজি মাছ কিনেছি। গত মাসে ১ কেজি সাইজের মাছ ১৬০০ টাকায় কিনেছি, কিন্তু আজ সেই একই সাইজের ইলিশ ১৮০০ থেকে
২০০০টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

তিনি বলেন,দেশের মানুষ দেশের মাছ খাবে, কিন্তু দাম বেশি হওয়ার কারণে আজ অনেকের নাগালের বাইরে চলে গেছে ইলিশ। তাই অন্য মাছ কিনে দুধের সাধ ঘোলে মিটাচ্ছি।

বাজারে ইলিশ কিনতে আসা সোনাডাঙ্গার বাসিন্দা কাজী সারোয়ার বলেন, মাছের দাম চড়া। তিনটি ইলিশের ওজন এক কেজি। এক কেজি ইলিশ ১৮০০ টাকা দরে কিনেছি। শুনলাম ভারতে এলসি বন্ধ, তাই দাম কম ভেবে মাছ কিনতে ময়লাপোতা সান্ধ্য বাজারে এসেছি। কিন্তু এসে দেখি ভিন্ন অবস্থা। সরকার ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন। এই জিম্মিদশা থেকে বের হতে না পারলে কোনোভাবে কোনো কিছুর দাম কমানো যাবে না।একই অবস্থা লক্ষ্য করা গেল, রূপসা বাজার,মায়লাপোতা সন্ধ্যা বাজার, নিরালা বাজার, গল্লামারি বাজার, থানার মোড়, নিউমার্কেট বাজারে কিছু অংশ।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।