মোঃ রাজু হাওলাদার, খুলনা || জলবায়ু পরিবর্তন,রোগমুক্ত পোনার সল্পতাসহ নানা কারণে প্রতি বছর খুলনা অঞ্চলে উৎপাদন কমছে চিংড়ির। পাশাপাশি খাবারের মূল্য বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে যা বাড়াচ্ছে উৎপাদন খরচ।এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিসারিজ প্রকল্প নেয় সরকার। যে প্রকল্পে ঋণ সহায়তা দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক।১ বছর ধরে খুলনা ও বাগেরহাটের ঘেরে সিনোবায়োটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে চিংড়ি উৎপাদনের গবেষনায় আশাব্যঞ্জক সফলতা এসেছে বলছে মৎস্য বিভাগ।
উৎপাদন চিত্র।
গলদা-(প্রতি হেক্টর) উৎপাদন ব্যয়-১.৫ লাখ থেকে ২লাখ,বিক্রয়-৪.৫ লাখ থেকে ৫ লাখ,
উৎপাদন-১ হাজার ২৫০ কেজি।
বাগদা (প্রতি হেক্টর)উৎপাদন ব্যয়-৩ লাখ থেকে ৩.৫ লাখ বিক্রয়-১২ লাখ থেকে ১৫ লাখ,
উৎপাদন-৫ হাজার কেজি।
ক্লাস্টার পদ্ধতিতে ও সিনোবায়োটিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ ইতমধ্যেই চিংড়ি উৎপাদন বৃষ্টি ও উৎপাদন ব্যয় সংকোচনের দৃষ্টিান্ত স্থাপন করেছে বলছে মৎস্য বিভাগ।
তবে রপ্তানি করকরা বলছেন,আশাজাগানো এই গবেষনা কৃষকদের কাছে পৌছে স্বল্পব্যয়ে ও পরিশুদ্ধভাবে পৌছে দিতে না পারলে গবেষনার ফলাফল রপ্তনি আয় ও আভ্যন্তরিন বাজারে পড়বে না।
মৎস্য বিভাগ বলছে খুলনায় বর্তমানে ৩লাখ চাষি চিংড়ির উৎপাদনের সাথে যুক্ত। এসব চাষি চলতি অর্থবছর এখনও পর্যন্ত মৎস্য বিভাগের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্র ২৫ হাজার টন থেকেও ২ হাজার টন অতিরিক্ত উৎপাদন করেছে যা আশা ব্যঞ্জক।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।