সরদার বাদশা নিজস্ব,প্রতিবেদক খুলনা || খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার আপার ভদ্রা নদীর উপর নির্মিত নরনিয়া স্লুইস গেটে শনিবার সারাদিন শতাধিক গ্রামবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করায় গেট দিয়ে দ্রুত গতিতে পানি বের হচ্ছে। এতে গত দুই মাসে অবিরাম বর্ষণে তলিয়ে থাকা ৪৮টি গ্রামের বিলের পানি নিষ্কাশনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ফলে এবার ইরি বোরো মৌসুমে ধান চাষে স্বপ্ন দেখছে কৃষক। শনিবার দুপুরে সরজমিনে নরনিয়া স্লুইস গেটে গিয়ে এ দৃশ্য দেখা যায়।
এব্যাপারে বাংলাদেশ পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাই পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষকে। গত ২ মাস ধরে তারা ভাসমান স্কেভেটর দিয়ে আপার ভদ্রা নদী খনন করায় নদীর গভীরতা সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে খাল ও বিলের পানির তুলনায় নদীর পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমেছে। কিন্তু নরনিয়া স্লুইস গেট দিয়ে পানি সরবরাহে বাঁধা ছিল। এ কারণে ৪৮টি গ্রামের অধিকাংশ বিলের পানি নিষ্কাশনে সমস্যা দেখা দেয়। বিষয়টি অনুভব করে আমি শনিবার সকালে গ্রামে গ্রামে গিয়ে লোকজনের সাথে কথা বলে প্রায় শতাধিক লোক নিয়ে স্লুইস দিয়ে পানি সরানো ব্যবস্থা করেছি।
বর্তমানে গেট দিয়ে বেশ পানি বের হচ্ছে। তাই পাউবো কর্তৃপক্ষ যদি নরনিয়া স্লুইস গেটে কিছুদিন শ্রমিক দিয়ে কাজ করায়, তাহলে স্বল্প সময়ের মধ্যে অধিকাংশ বিলের পানি নিষ্কাশন হয়ে ধান চাষে উপযুক্ত পরিবেশ হবে। তবে নিমতলা এলাকায় মাটি কেটে নদীর উপর রাখা ও রোস্তমপুর এলাকায় একটি বাঁক থাকায় পানি সরতে সমস্যা হচ্ছে। এ দু’টি স্থান খনন করা হলে আরো দ্রুতগতিতে পানি এলাকার নিষ্কাশন হবে। এতে গত দুই মাসে অবিরাম বর্ষণে তলিয়ে থাকা ৪৮টি গ্রামের বিলের পানি নিষ্কাশনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ফলে এবার ইরি বোরো মৌসুমে ধান চাষে স্বপ্ন দেখছে কৃষক। শনিবার দুপুরে সরজমিনে নরনিয়া স্লুইস গেটে গিয়ে এ দৃশ্য দেখা যায়। এব্যাপারে বাংলাদেশ পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাই পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষকে।
গত ২ মাস ধরে তারা ভাসমান স্কেভেটর দিয়ে আপার ভদ্রা নদী খনন করায় নদীর গভীরতা সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে খাল ও বিলের পানির তুলনায় নদীর পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমেছে। কিন্তু নরনিয়া স্লুইস গেট দিয়ে পানি সরবরাহে বাঁধা ছিল। এ কারণে ৪৮টি গ্রামের অধিকাংশ বিলের পানি নিষ্কাশনে সমস্যা দেখা দেয়। বিষয়টি অনুভব করে আমি শনিবার সকালে গ্রামে গ্রামে গিয়ে লোকজনের সাথে কথা বলে প্রায় শতাধিক লোক নিয়ে স্লুইস দিয়ে পানি সরানো ব্যবস্থা করেছি। বর্তমানে গেট দিয়ে বেশ পানি বের হচ্ছে।
তাই পাউবো কর্তৃপক্ষ যদি নরনিয়া স্লুইস গেটে কিছুদিন শ্রমিক দিয়ে কাজ করায়,তাহলে স্বল্প সময়ের মধ্যে অধিকাংশ বিলের পানি নিষ্কাশন হয়ে ধান চাষে উপযুক্ত পরিবেশ হবে। তবে নিমতলা এলাকায় মাটি কেটে নদীর উপর রাখা ও রোস্তমপুর এলাকায় একটি বাঁক থাকায় পানি সরতে সমস্যা হচ্ছে। এ দু’টি স্থান খনন করা হলে আরো দ্রুতগতিতে পানি এলাকার নিষ্কাশন হবে।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।