পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর || ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল মেডিসিন, হৃদরোগ ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র রায়-এর পিতা সুধীর কুমার রায়ের ১০ ম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
শণিবার (২৮ ডিসেম্বর) দিনভোর কেশবপুর উপজেলার বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের বিদ্যানন্দকাটি গ্রামের নিজ বাড়িতে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র রায়-এর পিতা সমাজ সেবক সুধীর কুমার রায় ইং-২০১৪ সালে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন।
ধর্মানুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন, মণিরামপুর শ্রী রাধা মদনমোহন সেবা মন্দিরের সেবায়েত শ্রী মহান্ত শ্রীশ্রী ১০৮ গোবিন্দ দাস বাবাজী (গৌতম) মহারাজ।
নামাকৃত্তনে ছিলেন, বিজয়রামপুর, মণিরামপুরের ব্রজবালক সম্প্রদায়, পরিচালনায়-দীপক কুমার দে, মাষ্টার-অসীম অধিকারী। শুক্রবার রাতে অধিবাস কীর্তন পরিবেশন করেন, কেশবপুরের বালিয়াডাঙ্গা সার্বজনীন দেবালয়ের আচার্য শ্রী অপরূপ গৌর কিশোর দাস বাবাজি মহারাজ (অনন্ত প্রভু)। বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত হাজারোর্ধো ভক্ত এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। প্রয়াত সুধীর কুমার রায়ের সহধর্মিণী রেনুকা বালা রায়, বড় ছেলে অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র রায়, মঙ্গলকোট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও প্রয়াত সুধীর কুমার রায়ের মেঝ ছেলে প্রভাত কুমার রায়সহ অন্যান্য ছেলেরা আগত বক্তবৃন্দদের আশির্বাদ গ্রহন এবং আগত বক্তবৃন্দদের আপ্যায়নরত ছিলেন।
উপস্থিত ছিলেন, বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, ইউপি সদস্য নেয়ামত আলী শেখ, মঙ্গলকোট ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আশুতোষ হালদার, সাবেক ব্যাংকার অমরেন্দ্র নাথ সিংহ, মঙ্গলকোট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দসহ বিভিন্ন এলাকার ভক্ত বৃন্দ।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।