1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে আ’লীগের ঝটিকা মিছিল : তীব্র নিন্দা, গভীর উদ্বেগ জামায়াতের পাওনার টাকা দিতে বাসায় ডেকে ব্ল্যাকমেইল, ২নারী আটক কালিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি, কলম ও স্যালাইন বিতরণ প্রশংসায় ভাসছেন সাংবাদিক মিজান মোল্লাহাটের  রাজপাটে   চিংড়ি ঘেরে কাদা ফেলতে বাধা দেওয়ায় আহত- ১  কেডিএ’র সম্পত্তি লীজ গ্রহণকারী ব্যক্তিকে হুমকি, জমিতে উন্নয়নমূলক কাজে বাঁধা : থানায় জিডি কয়রায় রহিমিয়া জামে মসজিদ, মাদ্রাসা ও ইয়াতিমখানার শুভ উদ্বোধন লক্ষ্মীপুরে ছাত্র হত্যার মামলায় ১৬জন আওয়ামী লীগের নেতা আটক লোহাগড়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে অন্ত:সত্বা মহিলাসহ ৪ জন আহত খুলনায় তীব্র গরমে জমে উঠেছে মাঠার ব্যাবসা যশোরে আওয়ামী লীগের দুই নেতা আটক খুলনা ফজলুল উলুম মাদ্রাসার বাৎসরিক মাহফিল কাল, অতিথি শায়েখ চরমোনাই খুলনায় সন্ত্রাসীদের হামলায় মো. আ. আজিজ নামের এক যুবক গুরুতর জখম সরকারি চাল বিভিন্ন নামের বস্তায় প্যাকেটিং করে বিক্রি কেসিসির লাইসেন্স অফিসার রবি গ্রেপ্তার অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, পুলিশ ৩ মামলায় গ্রেফতার ৩৯ ভিসির পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা সুপ্রিম কোর্টের রায় উপেক্ষা করে রূপসা ঘাট দখলের চেষ্টা: বিতর্কে জেলা পরিষদের সিইও সেলিম রেজা আমরণ অনশনের যাওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমস্যা সমাধানের আহ্বান – কুয়েট ছাত্র কল্যাণ পরিচালক

কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর ||পতিত আওয়ামী লীগের কেউ দেশে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করার আহবান জানিয়ে খুলনা বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, স্বৈরাচারী হাসিনা পালিয়ে গিয়েও থেমে নেই; দেশে নৈরাজ্য, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।

স্বৈরাচারের দোসররা সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের আপচেষ্টা করছে। ফের যদি আওয়ামী সন্ত্রাসীরা কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা কোনো ধরনের অরাজকতা পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবেনা; কঠোর হস্তে জবাব দিতে হবেদীর্ঘ ১৫ বছর এদেশের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে যে সফলতা পেয়েছি তার মর্যাদা ধরে রাখতে হবে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকাল ৪টায় কেডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি কার্যালয়ে বক্তব্যরা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, ছাত্র-জনতার নজিরবিহীন গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার মাত্র আটমাসের মাথায় আওয়ামী লীগের সক্রিয় হচ্ছে। রাজপথে প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করছে। ঝটিকা মিছিলের নেপথ্যে কারা মদদ দিচ্ছে? গণ-অভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে শেখ হাসিনা।

তার পালিয়ে যাওয়ার মধ্যদিয়ে দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসকের অবসান ঘটেছে। কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে হাজারো শহিদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কিভাবে আওয়ামী লীগ রাজপথে মিছিল করলো খুলনাবাসি জানতে চায়। ফ্যাসিবাদ সরকারের বিদায় হলেও দেশকে অস্থিতিশীল করতে পরাজিত ফ্যাসিবাদরা গভীর ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে আর এদের মদদ দিচ্ছে দেশের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা দোসররা। অবিলম্বে দোসরদের খুঁজে বের করতে হবে।

পতিত স্বৈরাচার খুনি হাসিনার দোসরদের নৈরাজ্য, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল পুর্ব সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী দোসরদের চিহ্নিত করে তাদের মুখোশ প্রকাশ্যে উন্মোচন করতে হবে।

বক্তারা বলেন, নির্বাচন ছাড়া কোনো সরকার দীর্ঘদিন থাকলে ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচার জন্ম নেয়। বিএনপি জনগণের গণতান্ত্রিক ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার সাহসী ও ত্যাগী ভূমিকার কারণে দেশের মানুষ আজ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। আমরা যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি তা হারিয়ে যেতে দিবো না। যেখানেই পতিত সরকারের দোসররা সংঘবদ্ধ হবে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

অবিলম্বে মিছিলকারীদের গ্রেপ্তার করার দাবী জানিয়ে বলেন, খুলনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অনেক মামলা হয়েছে কিন্তু অজ্ঞাত কারনে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না। কেন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না পুলিশ প্রশাসনের প্রতি প্রশ্ন রেখে তারা বলেন, বিএনপি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, বিএনপিকে কঠোর হতে বাধ্য করবেন না।

বিএনপি ঘুরে দাঁড়ালে যদি কোন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিত সৃষ্টি হয় তার জন্য পুলিশ প্রশাসনই দায়ি থাকবেন। খুলনার মাটিতে কোন আওয়ামী লীগের কোন ফ্যাসিস্টের জায়গা হবে না-হবে না।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মহানগর বিএনপির সভাপতি এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এড. মোমরেজুল ইসলাম, খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খাইরুল ইসলাম, শেখ তৈয়েবুর রহমান, গাজী তফসির আহমেদ, জিএম কামরুজ্জামান টুকু, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাদী, হাসানুর রশীদ চৌধুরী মিরাজ, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড.নুরুল হাসান রুবা, কাজী মাহমুদ আলী, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, থানা সভাপতির কে এম হুমায়ূন কবির, সেখ হাফিজুর রহমান মনি, মুর্শিদ কামাল, কাজী মিজানুর রহমান, এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ আলী, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, শেখ ইমাম হোসেন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, আসাদুজ্জামান আসাদ, মো. হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, সাবেক মহানগর সদস্য আলী আক্কাস, জেলা বিএনপি’র এনামুল হক সজল, মোল্লা মাহবুবুর রহমান, সরোয়ার হোসেন, হাফিজুর রহমান, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, আশরাফুল ইসলাম নূর, শাকিল আহমে দিলু, নিত্যানন্দ মণ্ডল, মোল্লা রিয়াজুল ইসলাম, জেলা যুবদলের আহবায়ক এবাদুল হক রুবায়েদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলের আহবায়ক আতাউর রহমান রনু, জেলা কৃষকলের সভাপতি মোল্লা কবির হোসেন, এড. তসলিমা খাতুন, মাওলানা ফারুক হুসাইন, যুবলের সদস্য সচিব নাদিমুজ্জামান জনি, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, গোলাম মোস্তফা তুহিন, শেখ আবু সাঈদ, সেতারা সুলতানা, মহানগর যুবদলের আব্দুল আজিজ সুমন, রবিউল ইসলাম রুবেল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের মিরাজুর রহমান মিরাজ, মুনতাসির আল মামুন, ইস্তিয়াক আহমে ইসতি, শ্রমিক দলের মুজিবুর রহমান, শফিকুল ইসলাম শফি, মহিলা দলের আজিজা খানম এলিজা, ছাত্রদলের তাজিম বিশ্বাস, মাজহারুল ইসলাম রাসেল, সৈয়দ ইমরান, জাসাসের নুরুল ইসলাম বাচ্চু, কে এম এ জলিল, কৃষক দলের আখতারুজ্জামান তালুকদার সজীব, আদনান ইসলাম দ্বীপ, জাকির ইকবাল বাপ্পী , মো. নাসির উদ্দিন, মতলেবুর রহমান মিতুল, মো. বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সভাপতি শেখ আবু সাইদ, ইফতেখার হোসেন বাবু, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, মাসুদউল হক হারুন, মোল্লা মশিউর রহমান, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. সালাউদ্দীন মোল্লা (বুলবুল), গাজী আফসার উদ্দীন, এস এম নুরুল আলম দিপু, শেখ মোস্তফা কামাল, আজিজুর রহমান, শেখ আব্দুল আলীম, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, শেখ হাবিবুর রহমান, মো. নজরুল ইসলাম, মো. মাহমুদ আলম মোড়ল, লিটন খান, মো. সাইফুল আলম, এ্যাড. কাজী সামীম, সৈয়দ হাসান উল্লাহ বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর শেখ, মো. জাহিদুল হোসেন, সাহিনুল ইসলাম পাখি, হায়দার আলী তরফদার, কাজী মো. ইকরাম মিন্টু, মো. বেলায়েত হোসেন, মো. হুমায়ূন কবির, লিয়াকাত হোসেন লাভলু, মো. খবির উদ্দীন, মো. জয়নাল আবেদিন, মো. মতলুবুর রহমান মিতুল, ইকবাল হোসেন মিজান, শেখ আলমগীর হোসেন, শেখ আব্দুস সালাম, মো. নুরুল ইসলাম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. বায়েজিদ, মেশকাত আলী, মঞ্জুরুল আলম, জুয়েল খান, মো. নাজমুস সাকিব, মো. সওগাতুল আলম ছগীর, মো. আমিন আহমেদ,মো. শওকত আলী বিশ্বাস লাবু, সাইফুল ইসলাম, মো. ওহিদুজ্জামান হাওলাদার, কাজী মো. মিজানুর রহমান, মো. আবুল ওয়ারা, মো. কামরুজ্জামান রুনু, মো. আরিফুল ইসলাম বিপ্লব, শেখ জাকির হোসেন, মো. সবুজ হোসেন, মো. গোলাম মোস্তফা ভুট্রো, মো. মাহফুজুর রহমান মাজু, এ এম মাসুম বিল্লাহ, মো. খোদাবক্স কোরাইশী কালু, মো. আবুল কালাম, শেখ নুরুল ইসলাম, গাজী সালাউদ্দীন, সৈয়দ মইনুল ইসালাম, মো. রকিবুল ইসলাম মিঠু, মো. আরমান শেখ, খন্দকার ইকবাল কবীর, শেখ আনসার আলী, মো. রাসেলুজ্জামান, মো. রফিকুল ইসলাম, মীর শওকত হোসেন হিট্টু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খোকা, মো. রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির, শেখ মো. মফিজুর রহমান, শেখ সরোয়ার, জামির হোসেন দিপু, মো. মুরাদ হোসেন, মো. মফিজুল সরদার, সৈয়দ আজাদ হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান, বাবুল রানা, মো. সোহরাব মোল্লা, মো. ইয়াছিন মোল্লা, আব্দুল কারে মল্লিক, শেখ মনিরুল ইসলাম, মো. বক্কর মীর, মো. আলী আফজাল, ডাঃ শাহিন আহসান, মো. আসমত আলী, জাহাঙ্গীর কবির, মো. হালিম শেখ, মো. আব্দুল হাই কালু, মো. বাচ্চু শেখ, এস আরিফুর রহমান শিমুল, মো. সহিদুজ্জামান জুয়েল, মিজানুর রহমান, আছাদুজ্জামান মনির, শেখ মো. কবির হোসেন টিটো, মো. মুরা হোসেন, মো. সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. আকসির হোসেন, মো. রইজ উদ্দীন, মো. মামুন শেখ (মেম্বর) ও শেখ আনোয়ার হোসেন প্রমূখ।

পরে দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে কেডি ঘোষ রোড, পিসি রায় রোড, যশোর রোড হয়ে ফেরিঘাট মোড় ঘুরে স্যার ইকবাল রোড় দিয়ে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এসময় নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।