1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
আর্ন্তজাতিক এলসিআইএফ অনুদান পেল খুলনা লায়ন ফারিহা উইমেন ডেভেলপমেন্ট সেন্টার জলবায়ু পরিবর্তন,রোগমুক্ত পোনার স্বল্পতাসহ খুলনা অঞ্চলে উৎপাদন কমছে চিংড়ির লোহাগড়ায় এনপিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে মসজিদ রাতের আধাঁরে গুড়িঁয়ে দেওয়ার অভিযোগ কেশবপুরে শান্তি ও সম্প্রীতির জন্য অগ্রগতি পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মানোবধিকার আইনী সহায়তা প্রদান কারী সংস্থা লিডারশিপ টেনিং ক্যাম্পিং খুলনার ময়লাপোতার মোড়ের নকশা পরিবর্তন করার দাবিতে নিরাপদ সড়ক চাই’র মানববন্ধন কওমী-আলিয়া ভেদাভেদ ভূলে আলেমদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে-মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান খুবি হবে একটি ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয় : উপাচার্য সৌন্দর্য বর্ধন চাই কিন্তু সড়ক সংকুচিত করে নয়-খুলনা নাগরিক সমাজ রামপাল উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মান্দায় মঠ গাড়ি আদর্শ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির প্রায় চল্লিশ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ নতুন সভাপতির বাগেরহাটে ৫’শত গ্রাম গাঁজা’সহ এক মাদক কারবারি আটক কয়রায় খাস জমিতে ভবন নির্মাণ, ব্যবস্থা নেয়নি ইউএনও চুকনগর বাজার বণিক সমিতির নির্বাচনে ফেবারিট চুকনগর বণিক সমিতির পরিচালক কয়রায় প্রতারণা করে বৃদ্ধ মহিলার বয়স্ক ভাতার টাকা উত্তোলন তেরখাদায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত ইন্টার ইউনিভার্সিটি ড্যান্স : সিজন -৬ দ্রুত নির্বাচনই দেশের জন্য মঙ্গলজনক- মির্জা ফখরুল মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি, শিক্ষক গ্রেপ্তার

বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
  • ১১৯ বার শেয়ার হয়েছে

অতনু চৌধুরী(রাজু)বাগেরহাট || বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া।

এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে এখন আর বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস। অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। গত বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,এখন ছাত্র – ছাত্রীরা অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্র – ছাত্রীরা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি ফ্রী ফায়ার, অনলাইন জুয়া, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক স্কুল ছাত্রের পিতার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ছেলে আগে প্রতিনিয়ত স্কুলে যেতো তবে এখন ঠিক মতো স্কুলে যায় না। আর আমি কিছু বললে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দেয়। তাই সকল পিতা মাতার কাছে অনুরোধ করি যে তাদের ছেলে মেয়ে প্রতিনিয়ত কি করছে তাদের খোঁজ খবর’সহ তাদের প্রতি খেয়াল রাখবেন।

এ বিষয়ে মোংলা শিশু বিদ্যা নিকেতনের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু বকর সিদ্দিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক জন শিক্ষক মানেই শ্রদ্ধার পাত্র, গুরুজন, অভিভাবক। মানুষ গড়ার কারিগর। বড় কথা তিনি একজন আদর্শবান মানুষ। বাবা-মা সন্তান জন্ম দিতে পারেন। কিন্তু ছেলেমেয়েকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলেন একজন শিক্ষক। বাবা-মায়ের চেয়ে শিক্ষকের গুরুত্ব কোনো অংশেই কম নয়। আমরা যখন ছাত্র ছিলাম,তখন একজন শিক্ষকের প্রতি আমাদের এতই শ্রদ্ধাবোধ ছিল যে, কোনো শিক্ষককে যদি রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসতে দেখতাম, তাহলে আমরা অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে আসতাম। তবে এখন আর আমাদের চোখে পড়ে না। তাই সকল ছাত্র ছাত্রীদের পিতা মাতার প্রতি অনুরোধ রইল তাদের খোঁজ খবর নিতে বা তাদের শু শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রতি খেলা রাখতে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।