1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪০ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
খুলনা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ সভা অনুষ্ঠিত দীর্ঘ এক যুগ পর নবযাত্রার প্রথমদিনে প্রকাশিত আমার দেশ পত্রিকার পাইকগাছায় বিপুল পরিমাণ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল জব্দ:পুড়িয়ে বিনষ্ট খুবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে ইরানের রাষ্ট্রদূত খুলনায় ওজোপাডিকো’র কার্যালয়ে দুদকের অভিযান চুকনগর সহ আশেপাশের ৪৮টি গ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে পানি নিষ্কাশনের চেষ্টা  অগ্রগতি সংস্থার আয়োজনে ডুমুরিয়ার মাগুরাঘোনায় তথ্য বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত  লোহাগড়ায় বিএনপির অফিস উদ্বোধন পাইকগাছার গদাইপুরে গনশুনানী অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে ৫০’পিস ইয়াবা’সহ আটক ১ দিঘলিয়ায় সরকারি রাস্তার পাশের গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ কেশবপুরের মঙ্গলকোটে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত লোহাগড়ায় ৮ দলীয় ফুটবল ডেভেলপমেন্ট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত খুলনার রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত এমইউজের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা, সদস্যের মৃত্যুতে ভোট স্থগিত প্রবীণ সাংবাদিক হারুনার রশীদ এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ নাভারনে জামায়াত ইসলামের প্রচার ও স্বাগত মিছিল জামায়াতের আমীরের আগমন উপলক্ষে পাইকগাছার কপিলমুনিতে র‍্যালী ও পথসভা নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রেস সচিবের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী’ পাইকগাছায় শেখ ইমাম উদ্দীন ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্ধোধন

কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলামসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭৬ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ, কেশবপুর, যশোর || বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিট ও ছুরিকাঘাতে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় যশোর-৬ কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলাম (খন্দকার আজিজ)-সহ ২০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক কেশবপুর পৌরশহরের আলতাপোল গ্রামের আব্দুস সালাম বিশ্বাসের ছেলে মিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই মামলাটি করেছেন। মামলার প্রধান আসামি হলেন, উপজেলার ব্রহ্মকাটি গ্রামের মৃত রফিক খন্দকারের ছেলে কেশবপুরের সাবেক এমপি আজিজুল ইসলাম (৩০)।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবদিয়া গ্রামের দবির হোসেনের ছেলে কবির হোসেন (৩২) একই গ্রামের বাবুল গাজীর ছেলে টিপু সুলতান (২৬), ব্রহ্মকাটি গ্রামের এমপির আপন ভাই শরিফুল ইসলাম (৩৫), একই গ্রামের জহুর মোড়লের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (২৮), লতিফ গাজীর ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৫), তবিবর রহমানের ছেলে তুষার (২৬), আঃ রহমান গাজীর ছেলে জামির হোসেন (৩০), আলতাপোল (উপজেলা অফিস পাড়ার) মৃত জাহাঙ্গীর কবীরের ছেলে সৌরভ হোসেন (৩২), বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাসান (৩০), খতিয়াখালি গ্রামের অধ্যয়িত দাসের ছেলে শ্রীকান্ত দাস (২৭), ব্যাসডাঙ্গা গ্রামের নিজামুউদৌল্লার ছেলে তানজিম (৩০), পারভেজ (২৭), লক্ষীনাথকাটি গ্রামের আলাউদ্দীন দপ্তরীর ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৪), বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের রাজার ছেলে আশিক (২৭), একই গ্রামের দিপু দাসের ছেলে সুজন দাস (২৮), পাথরা গ্রামের হালিমের ছেলে পারভেজ (২৬), সাহাপাড়ার কার্ত্তিক সাহার ছেলে প্রান্ত সাহা (২৬), মাগুরাডাঙ্গা গ্রামের মারুফ হোসেন (২২) ও চিংড়া গ্রামের তুহিন রেজা (২০) সহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০/৩০ জন।

থানার মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্ব-ঘোষিত কর্মসূচির আলোকে গত ৪ আগস্ট দুপুর অনুমান ২:৩০ ঘটিকার সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজ মাঠে আসতে শুরু করেন। এমতাবস্থায় কেশবপুরের এমপি আজিজুল ইসলামের নির্দেশক্রমে পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল আসামিরা বেলা অনুমান ২.৫০ ঘটিকার সময় পরস্পরায় কলেজ মাঠে মূল ভবনের সামনে গিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করেন। ওইসময় হাসান ও তানজিমের হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মিরাজুল ইসলামকে খুন করার উদ্দেশ্যে আঘাত করতে গেলে সাথে থাকা ছাত্রনেতা অহিদুর রহমান অন্তু বাধা দিলে তার ডান হাতের তালুতে লেগে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়।

হামলাকারী তরিকুল ইসলামের হাতে থাকা চাইনিজ কুড়াল দিয়ে সঙ্গীয় আব্দুল হালিম অটল বিশ্বাসের মাথায় আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে এবং পারভেজ ও পারভেজের হাতে থাকা রাম দা দিয়ে আন্দোলনে থাকা সাহেদ আলী, মাছুম, মিরাজ ও পলাশের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কাটা রক্তাক্ত জখম করে। এছাড়াও অন্যান্য আসামিরা লোহার রড়, বাঁশের লাঠি, হাতুড়ি দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে। ওইসময় এলাকাবাসী ও ছাত্র-জনতারা ছুটে আসলে সকল আসামিরা বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও খুন জখমের হুমকি-ধামকি প্রদান করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওইসময় ছাত্র-জনতা আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন এবং পলাশের শরীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে তিনি বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। চিকিৎসার পর সুস্থ্য হয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে কেশবপুর থানায় একটি মামলা করেন। থানার মামলা নং-৭।

এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল আলম বলেন, মারপিঠের ঘটনার পর থেকে সকল আসামিরা এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।