1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত যৌথ অভিযানে ভোলার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত আটক। মোঃ মনির খান স্টাফ রিপোর্টার। ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ : আজ শনিবার (০৮-০২-২০২৫) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট ভোলা সদরের কাচিয়া ইউনিয়ন এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত সদস্য মোঃ হানিফ কে আটক করা হয় । এ সময় তার কাছ থেকে ইয়াবা ও গাঁজার মতো মাদক দ্রব্যাদি আটক করা হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের ব্যবহৃত এক পেয়ার ইউনিফর্ম (বরিশাল রেঞ্জের লোগো সম্মিলিত শার্ট ০২টি, বেল্ট ০১টি ও বুট একজোড়া), দেশীয় অস্ত্র,০১টি মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা ২ লক্ষ ৫ শত মাত্র উদ্ধার করা হয়। আটকৃত মাদক ব্যবসায়ী হানিফের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে থানা সূত্রে জানা যায়। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় দায়িত্বপূর্ণ এলাকা সমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এর নিয়মিত যৌথ অভিযান চলমান থাকবে “শেকড়ের সন্ধানের” স্বেচ্ছাসেবী বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থার ২৬ তম বর্ষপূর্তি দিঘলিয়া শ্রমিক দলের কর্মীসভা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয় আজ থেকে সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু শহীদ আবুল কাশেম ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের উদ্যোগে March for Justice কর্মসূচি পালন করেছে প্রজ্ঞা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প    লোহাগড়ায় দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত  লোহাগড়া সেটেলমেন্ট অফিসের হাসু মোহরি পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে জমি-সংক্রান্ত নানা প্রতারণা করে আসছেন  মেডিকেলে চান্স পেল নড়াইলের দরিদ্র পরিবারের মিমি আক্তার নড়াইলে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপির) উদ্যোগে কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  লোহাগড়ায় কৃষক দলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  লোহাগড়ায় দুর্ধর্ষ মহিলা ডাকাত গ্রেফতার  খুলনায় কোন সহিংসতা হলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা জেলা এর দ্বায়ভার নেবে না দেশের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও অর্থনীতি পরিবর্তন এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ প্রজেক্ট কয়রায় ৪০০ গ্রাম গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক লবণচরা থানাএলাকায় ১৬৫ বোতাল ফেন্সিডিল সহ আটক ৩ ১৬ বছরের দু:শাসন, সন্ত্রাস,চাঁদাবাজিতে ধ্বংস হয়ে গেছে রূপসা-ভৈরব তীরের চিরচেনা শিল্প নগরী কালিগঞ্জে গৃহিণীর শ্লীলতাহানির চেষ্টাকালে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আটক কে সি সি ২৪ নং ওয়ার্ড যুব অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিঠুনের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ যৌথ বাহিনীর অভিযানে নগরীর সোনাডাঙ্গা থেকে একটি অস্ত্র উদ্ধার

দেশের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও অর্থনীতি পরিবর্তন এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ প্রজেক্ট

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১১৪ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ আল আমীন || দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় ব্যবসার কোনো বিকল্প নেই। রাষ্ট্রীয় ব্যবসার ফলে রাষ্ট্র যে সকল সুফল পাবে তা উল্লেখ করছি। যথা:

১. কৃষক তার ন্যায্য মূল্য পাবে। ফলে কৃষক কৃষি কাজে আগ্রহী হবে। সিন্ডিকেট দূর হবে। কারণ, কৃষকের কাছ থেকে দ্রব্যাদি ক্রয় করবে রাষ্ট্র বা সরকার [ক্রয় করার জন্য সরকারি বিভাগীয় সংগঠন বা কমিটি থাকবে যা পরিচালনা করবে সৎ ও দক্ষ ম্যাজিস্ট্রেট]

২. বেকারদের চাকরীর সুযোগ সৃষ্টি হবে। অথবা শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করবে।।

৩. দ্রব্যমূল্যের লাগাম সরকারের হাতে বা রাষ্ট্রের হাতেই থাকবে।

৪. সরকার বা রাষ্ট্র জনগণের কাছে সিন্ডিকেট সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশ্ন বৃদ্ধ  হবে না এবং প্রতিষ্ঠান বা বিক্রেতা তার ক্রেতা ধরে রাখার জন্য মূল্যের দাম কমাতে বাধ্য হবে।

৫. দ্রব্যাদি বেআইনি মজুদ করা থেকে বিরত থাকবে অসাধু ব্যবসায়ী। কারণ, রাষ্ট্রীয় ব্যবসার ফলে ভোক্তাগন বা জনগণ রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেট থেকে দ্রব্যাদি ক্রয় করবে।

৬. সেবার মূল্য কমবে এবং সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।

৭. রাষ্ট্রীয ব্যবসার ফলে রাষ্ট্র মুনাফা অর্জন করবে। এর ফলে এতে জনগণের উপর থেকে করের বোঝা অনেকটাই হ্রাস পাবে।

৮. টিসিবি’র (TCB) পন্যের পিছনে ছুটে জীবন দিতে হবে না। রোদ্দুরে পুড়ে পন্য সংগ্রহ করতে হবে না।

৯. মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই কমিয়ে আনা যাবে ও বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটবে।

১০. একচেটিয়া বা অপকৌশল অথবা অসৎ প্রভাবরোধ ও বৈষম্য (দরিদ্র, ধনী, জাতি, ধর্ম, বয়স) দূর করা সম্ভব হবে।

১১. এতে করে বা এর ফলে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটবে।

তাছাড়া, ফ্রান্স, জার্মানিসহ অনেক দেশেই রাষ্ট্রীয় ব্যবসা অন্তত জনপ্রিয় ব্যবসা।যার ফলে বাংলাদেশ ইউরোপের নেয় গড়ে তোলা সম্ভব হবে।সবচেয়ে বড় বিষয়, রাষ্ট্রীয় ব্যবসা কৃত্রিম সত্তার অধিকারী। আর  রাষ্ট্রে  উৎপাদনের উপাদানসমূহ একত্রিত করে সংগঠন এর মাধ্যমে।

প্রশ্ন হলো রাষ্ট্র কীভাবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যবসা করবে?রাষ্ট্রীয় ব্যবসার উপায় তুলে ধরা হলো:

যেহেতু, দেশের অর্থনীতি কিছুটা খারাপ সেহেতু অনুমান করছি রাষ্ট্র প্রথম দিকে জেলা পর্যায়ে রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেট নির্মাণ করতে পারবে না । কারণ, ৬৪টি জেলায় ৬৪টি সুপার মার্কেট নির্মাণ খরচ অনেক (পরবর্তীতে করতে হবে)। সেহেতু বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের প্রধান প্রধান শহরে ৮টি সুপার মার্কেট নির্মাণ করতে হবে। নির্মাণকৃত সুপার মার্কেট গুলো বা সুপার মার্কেট সমূহ নিয়ন্ত্রণ করবে বানিজ্য মন্ত্রনালয় বা সরকারি মন্ত্রণালয় সমূহ। রাষ্ট্রীয় এই সুপার মার্কেট ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব নয়।

তাহলে রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনা কীভাবে করবে?

কাঁচামাল বা কাচা দ্রব্যাদি (পিঁয়াজ, রসুন, আদা, আলু ইত্যাদি আরো অনেক দ্রব্যাদি) কৃষকদের কাজ থেকেই সরাসরি ক্রয় করতে পারবে রাষ্ট্র বা সরকার। কিন্তু যে সকল দ্রব্যাদি প্রকৃয়াজাত করতে হয়। যেমন: ধান, গম, তেল, ইত্যাদি। এগুলো বা এটা রাষ্ট্র বা সরকার, মালিকানা অথবা কম্পানি প্রতিষ্ঠানের পরিচালিত সুপার মার্কেট নীতি অনুসরণ করবে? নাকি সে (রাষ্ট্র বা  সরকার) নিজেই প্রকৃয়াজাত করে পন্য বা দ্রব্যাদি পরিপূর্ণ প্রস্তুত করে ভোক্তাদের কাছে বা জনগণের কাছে তুলে ধরবে বা প্রদর্শন করবে। এটা রাষ্ট্রের বিষয় বা  সরকারের বিষয়। তবে আমি (মোঃ আল আমীন) মনে করি, রাষ্ট্র নিজেই প্রকৃয়াজাত করে পন্য বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত করে ভোক্তার কাছে তুলে ধরাই সর্বো উত্তাম সিদ্ধান্ত হবে। এর ফলে জনগণ বা ভোক্তা  তার খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে বা নিশ্চয়তা পাবে। আমি চোখ বুঝে বা চোখ বন্ধ করে বলতে পারি আমার এই প্রজেক্ট ছাড়া সরকার বা রাষ্ট্র দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আনতে পারবে না। আমি ব্যবসা শিক্ষার ছাত্র আমি বলছি‚ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের  ২য় কোনো রাস্তা বা বিকল্প পথ নেই। কারণ, এই দেশের মানুষ বোকা বানিয়ে ধোঁকা দিয়ে স্বার্থ পূরন করে বিদেশে বাড়ি ও গাড়ি করছে। অর্থ্যাৎ অবৈধ বা কালো টাকার পাহাড় গড়ছে। তাছাড়া অনেক ব্যবসায়ী বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ক্ষতিকর বা ভেজাল খাদ্য দিয়ে শুধু নিজের লাভ বা মুনাফার কথাই চিন্তা করছে। এরফলে সকল পর্যায়ের মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। এর ফলে দেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে দেওয়া যায়, মালিকানা বা কম্পানির প্রস্তুতকৃত মিনারেল ওয়াটার পানি। মিনারেল পানির বোতল তৈরিতে খরচ ৩.৬৭ টাকা। ১ লিটার পরিশোধ খরচ ১ টাকা। লেভেলিং খরচ ১ টাকা। অন্যান্য খরচ ১.২৮ টাকা তাহলে পরিপূর্ণ প্রস্তুত করতে মোট খরচ দাঁড়ায় ৬.৯৫ টাকা। অথচ ৬.৯৫ টাকার পানি বিক্রি করা হচ্ছে ২৫ টাকায়। এটাকে কী ব্যবসা বলে? বা ব্যবসার নীতি বলে?

পরিবহন ব্যবস্থা ও যোগাযোগ:

যেহেতু প্রতিটি বিভাগে ১টি করে সুপার মার্কেট থাকবে সেহেতু কৃষক অল্প সময়ে এবং অল্প খরচে কৃষক তার উৎপাদিত পন্য বা দ্রব্যাদি সুপার মার্কেটের কমিটি বা  সরকারি বিভাগীয় সংগঠন এর কাছে নিয়ে আসতে  পারবে। আর যদি কৃষক পরিবহন খরচ বহন করতে না পারে তাহলে স্বল্পমূল্যে তাকে (কৃষক) পরিবহন সেবা দিবে রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেট কতৃপক্ষ বা সরকারি বিভাগীয় সংগঠন। অপরিশোধিত সেইমূল্য কৃষকের উৎপাদিত দ্রব্যাদি থেকে কেটে রাখা হবে। রশিদ সহকারে (প্রমাণ পত্র)।
আমি মনে করি, রাষ্ট্রের কাছে পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। সেটা ভূমি পথে পিকাপ হোক বা ট্রাক অথবা নৌপথে কার্গো হোক বা ট্রলার। যদি পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা না থাকে তাহলে ব্যবস্থা করতে হবে।
তাছাড়া, নিরাপদ খাদ্যের জন্য সর্বদা পরিবহন ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। সকল কৃষকদের জন্য ফ্রী হটলাইন নম্বর থাকবে। রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেটের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে তথ্য বা বার্তা প্রকাশ করা যেতে পারে।  তাছাড়া স্যোশাল মিডিয়া তো রয়েছেই।

নিরাপত্তা :

রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেট এর মধ্যে অগ্নির্বাপক যন্ত্র বা আধুনিক প্রযুক্তি (যা দ্বারা সহজেই যে কোনো সময় পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করা যায়) এমন প্রযুক্তি সুপার মার্কেটের চারপাশে সুপরিকল্পিতভাবে স্থাপন করতে হবে। তাছাড়া, সুপার মার্কেটের পাশে বা মধ্যে ফায়ার সার্ভিস এর একটি ছোট ইউনিট ২৪ ঘন্টা প্রস্তুত রাখার ব্যবস্থা করলে সবচেয়ে ভালো হয়।(এটাই করা উচিত) যেনো যেকোনো দূর্ঘটনা থেকে দ্রব্যাদি বা পন্য অথবা কর্মীরা সুরক্ষিত থাকতে পারে।
তাছাড়া, সুপার মার্কেট গুলো বিশৃঙ্খলা এড়াতে বা সুশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সিসিটিভি, ম্যাজিস্ট্রেট, ম্যানেজার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী (গেটে) ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের (ভিতরে) সর্বদা নিয়োজিত রাখতে হবে। তাছাড়া, রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেটের নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা আরো সুন্দর করে পরিচালনা করার জন্য সকল সুপার মার্কেটের জন্য একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা সিইও (CEO) নিয়োগ করা যেতে পারে। ইংরেজিতে দক্ষ না হলেও চলবে কিন্তু ব্যবসা সম্পর্কে ভালো বোঝে বা ভালো ধারণা রাখে ও সৎ তাকেই সিইও (CEO) হিসেবে নিয়োগ করা যেতে পারে। তিনি রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর কাছে বা রাষ্ট্রপতির কাছে অথবা মন্ত্রনালয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে জবাব দিহি করবেন। তাছাড়াও তিনি (CEO) রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেটগুলো নিয়মতান্ত্রিক কঠোর ভাবে তত্ত্বাবধান বা মনিটারিং করবে। তাছাড়া আমরা বা পৃথিবী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে‌ই আছি।

যদি পরমানু যুদ্ধ বেঁধেই যায় তাহলে সুপার মার্কেটগুলো পরমানু তেজস্ক্রিয় পদার্থদ্বারা আক্রান্ত না হয় সেই দিক চিন্তা করে সুপার মার্কেটের সুরক্ষাবলয় নিশ্চিত করতে হবে।  কারণ, নিরাপদ খাদ্য সকলের জন্য নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের বা সরকারের এবং এর জন্য সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ।

রাষ্ট্রীয় সুপার মার্কেট:

যেহেতু বিভাগীয় পর্যায়ে সুপার মার্কেট নির্মাণ হবে। সেহেতু একটু বা অনেকটাই বড় পরিসরে নির্মাণ করতে হবে।  আমি ২০০% আত্মবিশ্বাসী রাষ্ট্র এই প্রজেক্টে সফল হবে। রাষ্ট্র‌ই একমাত্র পারে ভোক্তার বিশ্বাস অর্জন করতে।

এই প্রজেক্টি তৈরি করেছেন সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজের ছাত্র।
মোঃ আল আমীন
ব্যবসা শিক্ষা
রোল: ১৩৫৭
শিক্ষাবর্ষ: ২০২২-২০২৩।
সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজ, খুলনা।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত যৌথ অভিযানে ভোলার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত আটক। মোঃ মনির খান স্টাফ রিপোর্টার। ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ : আজ শনিবার (০৮-০২-২০২৫) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট ভোলা সদরের কাচিয়া ইউনিয়ন এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত সদস্য মোঃ হানিফ কে আটক করা হয় । এ সময় তার কাছ থেকে ইয়াবা ও গাঁজার মতো মাদক দ্রব্যাদি আটক করা হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের ব্যবহৃত এক পেয়ার ইউনিফর্ম (বরিশাল রেঞ্জের লোগো সম্মিলিত শার্ট ০২টি, বেল্ট ০১টি ও বুট একজোড়া), দেশীয় অস্ত্র,০১টি মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা ২ লক্ষ ৫ শত মাত্র উদ্ধার করা হয়। আটকৃত মাদক ব্যবসায়ী হানিফের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে থানা সূত্রে জানা যায়। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় দায়িত্বপূর্ণ এলাকা সমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এর নিয়মিত যৌথ অভিযান চলমান থাকবে

বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত যৌথ অভিযানে ভোলার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত আটক। মোঃ মনির খান স্টাফ রিপোর্টার। ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ : আজ শনিবার (০৮-০২-২০২৫) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট ভোলা সদরের কাচিয়া ইউনিয়ন এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত সদস্য মোঃ হানিফ কে আটক করা হয় । এ সময় তার কাছ থেকে ইয়াবা ও গাঁজার মতো মাদক দ্রব্যাদি আটক করা হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের ব্যবহৃত এক পেয়ার ইউনিফর্ম (বরিশাল রেঞ্জের লোগো সম্মিলিত শার্ট ০২টি, বেল্ট ০১টি ও বুট একজোড়া), দেশীয় অস্ত্র,০১টি মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা ২ লক্ষ ৫ শত মাত্র উদ্ধার করা হয়। আটকৃত মাদক ব্যবসায়ী হানিফের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে থানা সূত্রে জানা যায়। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় দায়িত্বপূর্ণ এলাকা সমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এর নিয়মিত যৌথ অভিযান চলমান থাকবে

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।