1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
নড়াইলে কুল চাষে দুই বন্ধুর বাজিমাত কেএমপি ডিবির অভিযানে সন্ত্রাসী ব্লেড বাবু গ্রেফতার মোংলায় রাতের আধারে মৎস্য ঘের দখল করে মাছ লুটের অভিযোগ কেশবপুরে সেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে,দূর্নীতি মুক্ত নেতৃত্ব দরকার ইউ.পি.আর ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র উপহার যশোরের বিভিন্ন মন্দিরের পুরোহিত ও সেবাইতদের নয় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন বর্জ্য থেকে তৈল ও গ্যাস তৈরি করতে চায় সাতক্ষীরা ছেলে পীযূষ দত্ত সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে উপস্থিতি শূন্যতায় বিএনপির সম্মেলন পণ্ড জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের গেজেট প্রকাশ ১৭ বছর কারাবাসের পর মুক্তি পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর নওগাঁর মান্দায় এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে জখম থানায় মামলা নিতে হয়রানের অভিযোগ কেশবপুরে ইউএনওর সাথে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় কেশবপুরে পদ্মা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত রাইটস ফার্স্টের সাবেক সাধারণ সম্পাদকের হার্টে সফল অপারেশন মোংলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ৩ গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র : আজ প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে – সর্বদলীয় বৈঠক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর কমিটির দ্বিবার্ষিক মজলিসে শূরার অধিবেশন অনুষ্ঠিত নওগাঁয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা দখল করে নির্মাণ হচ্ছে ভবন,উদাসিন পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাথে ভোটার তালিকা হালনাগাদ বিষয়ে মতবিনিময় সভা 

লক্ষ্মীপুরে হানাদার মুক্ত দিবস আজ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৭৭ বার শেয়ার হয়েছে

সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি // লক্ষ্মীপুর জেলাতে হানাদার মুক্ত দিবস আজ ৪ ডিসেম্বর (রোববার)। এর মধ্যে পূর্ণ হয়েছে হানাদার মুক্তের ৫১ বছর। ১৯৭১ইং সালের এই দিনে জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা সর্বাত্মক আক্রমণ চালিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন। এর মাধ্যমে পাকবাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আল বদরদের হত্যা, লুট, আর নির্যাতনের হাত থেকে লক্ষ্মীপুরবাসী মুক্তি পায়।

এর আগে স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময়জুড়ে লক্ষ্মীপুর জেলা ছিল পাকবাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদরদের হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষত-বিক্ষত।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, লক্ষ্মীপুরকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযোদ্ধারা নয় মাস জেলার বিভিন্নস্থানে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে ১৯টি সম্মুখ যুদ্ধসহ ২৯টি দুঃসাহসিক অভিযান চালায়। এতে শহীদ হন ১১৪ জন মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েক হাজার মুক্তিকামী বাঙালি। পাকবাহিনীকে প্রতিরোধ করতে সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধারা জেলা শহরের মাদাম ব্রিজটি উড়িয়ে দেয়। আজও এর স্মৃতি হিসেবে ব্রিজের লোহার পিলারগুলো দাঁড়িয়ে আছে।

যুদ্ধের দিনগুলোতে পাকবাহিনী ও তার দোসররা লক্ষ্মীপুরের বিভিন্ন স্থানে নারকীয় তাণ্ডব চালিয়েছে। হানাদার বাহিনী শহরের বাগবাড়ীতে ক্যাম্প স্থাপন করে বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার নর-নারীকে ধরে এনে টর্চার সেলে নির্যাতন চালাতো। এছাড়া যুবতীদের পাশবিক নির্যাতন শেষে হত্যা করে বাগবাড়ীর গণকবর ও মাদাম ব্রিজ এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে গর্তে পুঁতে ফেলত। আবার অনেককেই খরস্রোতা রহমতখালী নদীতে ফেলে দিতো। নারকীয় এসব হত্যাযজ্ঞের নিরব সাক্ষী হয়ে আছে শহরের বাগবাড়ীর গণকবর, মাদাম ব্রিজ, পিয়ারাপুর ব্রিজ ও মজুপুরের কয়েকটি হিন্দু এবং মুসলমান বাড়ি।

মাহবুবুর রহমান, হুমায়ুন কবির তোফায়েল, বশির আহমেদ চৌধুরী ও শামসুল ইসলাম চৌধুরীসহ কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা জানান, ৭১ সালের ২১মে ভোরে লক্ষ্মীপুর শহরের উত্তর ও দক্ষিণ মজুপুর গ্রামের হিন্দু পাড়ায় ভয়াবহ তাণ্ডব চালায় পাকবাহিনী। বাড়ি-ঘরে আগুন দিয়ে বহু মানুষকে গুলি ও বেওনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে তারা। এতে প্রায় ৪০ জন নিরস্ত্র মুক্তিকামী বাঙালি শহীদ হন।

একাত্তরের ১ ডিসেম্বর থেকে প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল হায়দার চৌধুরী এবং সুবেদার আব্দুল মতিনের নেতৃত্বে হানাদার বাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্পে সাঁড়াশি আক্রমণ চালান মুক্তিযোদ্ধারা। অবশেষে ৪ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা। এদিন পাকিস্তানিরা আত্মসমর্পণ করলেও লক্ষ্মীপুরের রাজাকার কমান্ডার আবদুল হাইয়ের নেতৃত্বে রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়। তখন মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ মারা যান। আহত হন আরও তিনজন।

জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল সূত্র জানায়, দিবসটি উপলক্ষে প্রতিবছর শহীদদের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত, র‌্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এবারও করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে গণসমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।