পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর // কেশবপুরে সাহিত্য ভ্রমন পরিষদের ভ্রমন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভ্রমন পরিষদের সভাপতি হাশেম আলী ফকিরের পরিচালনায় শণিবার (১০ ডিসেম্বর) দিনভর ওই ভ্রমন পরিচালিত হয়। ভ্রমনে কেশবপুরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলি পরিদর্শন এবং স্থানগুলির ইতিহাস পর্যালোচনা করা হয়।গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো হলো কেশবপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ডের বিপিনালয়, কেশবপুর কালীবাড়ি, শ্রীগঞ্জ বকুলতলা পূজামন্দির, কুটিবাড়ী শ্মশান, পতিতাপল্লী এবং কেশবপুর পাটনির খেয়াঘাট, শ্রী শ্রী কমল ঠাকুরের সমাধী, চারআনি বাজার, তিনকুড়ি বঙ্গপাধ্যায়ের কাছারী বাড়ী, কেশবপুর খাদ্যগুদামের পাশে ষষ্ঠীতলা থানসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন শেষে সাবেক প্রিক্যাডেট স্কুলের গোলঘরে এসে শেষ হয় এবং বিষয়গুলি নিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়। পরে সকলে মিলে খাদ্য খাওয়া হয়।
পরিদর্শনকালে কেশবপুরে সাহিত্য ভ্রমন পরিষদের সভাপতি ও চুকনগর কলেজের অধ্যাপক হাশেম আলী ফকিরের সাথে ছিলেন, পাঁজিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মোথাহার হোসাইন, কেশবপুর উপজেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক সুশান্ত দত্ত, অবসরপ্রপ্ত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) আব্দুল জব্বার, মঙ্গলকোট সেবা সমাজ কল্যাণ সংস্থার পরিচালক এস,এম কোরবান আলী, বড়েঙ্গা সম্মিলনী বিদ্যাপীঠ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক মনোজ হালদার, সাহিত্যিক অনুপম ইসলাম, গড়ভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুপ্রসাদ বসু, শিক্ষক কৃষ্ণ পদ দাস, সাহিত্য কর্মী হদিউজ্জামান জয়, অবসরপ্রাপ্ত বিআরডিবি হিসাব রক্ষক স্বদেশ সরকার, পাথরা-পাঁচারই সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আল মামুন পারভেজ, সাহিত্য কর্মী আকতারুজ্জামান, পাথরা-পাঁচারই সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আল মামুন পারভেজ, মঙ্গলকোট রংমহল নাট্য সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন সরদার, সাংবাদিক পরেশ দেবনাথ প্রমূখ।
পরিদর্শনকালে কেশবপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ডের বিপিনালয়, কেশবপুর কালীবাড়ি, শ্রীগঞ্জ বকুলতলা পূজামন্দির, কুটিবাড়ী শ্মশান, পতিতাপল্লী এবং কেশবপুর পাটনির খেয়াঘাট, শ্রী শ্রী কমল ঠাকুরের সমাধী, চারআনি বাজার, তিনকুড়ি বঙ্গপাধ্যায়ের কাছারী বাড়ী, কেশবপুর খাদ্যগুদামের পাশে ষষ্ঠীতলা থানসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন শেষে সাবেক প্রিক্যাডেট স্কুলের গোলঘরে এসে শেষ হয় এবং বিষয়গুলি নিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়।পরে সকলে মিলে খাদ্য খাওয়া হয়।
গড়ভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুপ্রসাদ বসু বলেন,আজকের চলাটা ছিল বিকল্পধর্মী। শিক্ষক কৃষ্ণ পদ দাস বলেন, আজ জীবনের একটা স্মরণীয় দিন, যা ইতি পূর্বে কোনদিন আমার জীবনে আসেনি। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মোথাহার হোসাইন বলেন, কেশবপুর সম্পর্কে যতটুকু জানতাম আজকের ভ্রমনে আরও অনেক কিছু স্বচক্ষে দেখে অবিভূত হলাম। তিনি আরও বলেন, কেশবপুরে অনেক ভ্রমনের যায়গা আছে যেখানে সময়ে সময়ে এই সব যায়গা ঘোরা দরকার।
পাঁজিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, কেশবপুরের বেশ কিছু ইতিহাস লিখেছি কিন্তু আজ আালাদা একটা ভ্রমন হলো। ভ্রমন সভা মিলন মেলায় পরিনত হয়।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।